OrdinaryITPostAd

শীতকাল কখন শুরু হয় - শীতকাল ২০২৩

শীতকাল কখন শুরু হয়? আমরা অনেকেই জানি আবার অনেকে জানিনা। তাই এই আর্টিকেলে শীতকাল কখন শুরু হয়? বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করা হবে। আপনি যদি শীতকাল কখন শুরু হয়? বিষয়টি সম্পর্কে জানতে চান তাহলে অবশ্যই সম্পূর্ণ আর্টিকেল মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।

পেজ সূচিপত্রঃ শীতকাল কখন শুরু হয় - শীতকাল ২০২৩

শীতকাল কখন শুরু হয় - শীতকাল ২০২৩ঃ উপস্থাপনা

শীতকাল ষড়ঋতুর মধ্যে অন্যতম একটি। অনেকের কাছে শীতকাল অনেক সুখের হয়ে থাকে আবার অনেকের কাছে শীতকাল অনেক কষ্টের হয়ে থাকে। বিশেষ করে যারা অসহায় গরিব মানুষ রয়েছে তাদের জন্য শীতকাল খুবই কষ্টের হয়ে থাকে। তাই আজকের এই আর্টিকেলে আমরা শীতকাল নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব।

আরো পড়ুনঃ শীতের আগামী বার্তা - শীতের আগামী বার্তা নিয়ে কবিতা

এছাড়া কখন শুরু হয়? শীতকাল ২০২৩, শীত আর কতদিন থাকবে ২০২৩? শীতকাল সম্পর্কে ১৫ টি বাক্য, কোন কোন মাস নিয়ে শীতকাল? শীত ঋতুর বৈশিষ্ট্য, শীতকাল অনুচ্ছেদ সম্পর্কে আলোচনা করা হবে।

শীতকাল কখন শুরু হয়

প্রথমে আমরা শীতকাল কখন শুরু হয়? এ বিষয়টি সম্পর্কে জানব। আমাদের মধ্যে অনেকে আছে যারা শীতকাল কখন শুরু হয় তা জানে না। তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেলে আমরা এখন শীতকাল কখন শুরু হয়? এ বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করব।

শীতকাল হল বাংলা ষড়ঋতুর মধ্যে পঞ্চম ঋতু। বাংলা ১২ মাসের দুই মাস মিলে শীতকাল হয়ে থাকে সাধারণত পৌষ ও মাঘ এই দুই মাস মিলে শীতকাল হয়। সাধারণত ডিসেম্বরের মাঝামাঝি থেকে ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি পর্যন্ত শীতকাল হয়ে থাকে। কিন্তু নভেম্বর থেকেই শীতের আবহাওয়া শুরু হয়ে যায়। কিন্তু ডিসেম্বর এবং জানুয়ারিতে অতিরিক্ত পরিমাণে শীত থাকে।

প্রিয় পাঠকগণ আশা করি শীতকাল কখন শুরু হয়? এ বিষয়টি সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। সাধারণত বাংলাদেশ নভেম্বর থেকে শীতকাল অনুভূত হতে থাকে। কিন্তু ডিসেম্বর এবং জানুয়ারিতে অতিরিক্ত পরিমাণে শীত হয়ে থাকে।

শীতকাল ২০২৩ - শীত আর কতদিন থাকবে ২০২৩

প্রিয় পাঠক গণ অনেকেই শীতকাল আর কতদিন থাকবে ২০২৩ এ প্রশ্নটি করে থাকে। তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেলে আমরা শীতকাল ২০২৩ এবং শীতকাল আর কতদিন থাকবে ২০২৩? এই বিষয়টি সম্পর্কে আলোচনা করব। তাহলে চলুন শীতকাল আর কতদিন থাকবে ২০২৩ তা জেনে নেওয়া যাক।

আমরা জানি যে বাংলাদেশে ছয়টি ঋতু বিদ্যমান রয়েছে তার মধ্যে শীতকাল অন্যতম একটি। বাংলাদেশের ছয়টি ঋতুর মধ্যে শীতকাল হলো পঞ্চম ঋতু। অনেকের কাছে শীতকাল পছন্দের ঋতু হলেও অনেকের কাছে এটি অনেক কষ্টকর। সাধারণত যাদের বাড়িঘর নেই রাস্তায় দিনকাটায় সাধারণত তারাই শীতকালের কষ্টগুলো বুঝে থাকে।

বাংলাদেশের নভেম্বর মাসে শীতকাল অনুভূত হয় কিন্তু সব থেকে বেশি শীত পরে ডিসেম্বর এবং জানুয়ারি মাসে। জানুয়ারি মাসের শেষের দিক থেকে আস্তে আস্তে শীত শেষ হতে থাকে। যেহেতু এখন জানুয়ারি মাস এর শেষের দিকে তাই আস্তে আস্তে এখন শীত কমতে থাকবে এবং গরমের আবহাওয়া শুরু হবে। তাই সিট আর আমাদের কাছে বেশি দিন নেয়। অল্প কিছুদিনের মধ্যে শীত আমাদের থেকে বিদায় নেবে।

শীতকাল সম্পর্কে ১৫ টি বাক্য

এখন আমরা শীতকাল সম্পর্কে ১৫ টি বাক্য নিয়ে আলোচনা করব। আমাদের মাঝে অনেকে আছে যারা শীতকাল সম্পর্কে ১৫ টি বাক্য সম্পর্কে জানতে চায় সাধারণত পরীক্ষার খাতায় এই প্রশ্নের উত্তর লিখতে হয়। তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেলে শীতকাল সম্পর্কে ১৫ টি বাক্য সম্পর্কে আলোচনা করা হলো।

১। শীতকালের শুরু - ডিসেম্বর এবং জানুয়ারি মাঝামাঝি সময়ে শীতকাল হয়ে থাকে। কিন্তু বাস্তবে নভেম্বর মাসের শুরুতেই শীতকাল অনুভূত হয়। বাংলাদেশের আবহাওয়া অনুযায়ী জানুয়ারি মাসের গড় তাপমাত্রা হয়ে থাকে উত্তর-পশ্চিম অঞ্চল ১১ ডিগ্রী সেলসিয়াস।

২। শীতকালের বৈশিষ্ট্য - শীতকাল প্রধানত শুষ্ক এবং দিনে তুলনায় রাত দীর্ঘ হয়ে থাকে। বাঙালিরা শীতের সময় খেজুরের রস আর হেমন্তের নতুন চালের গুঁড়ো দিয়ে বিভিন্ন ধরনের পিঠা পায়েস তৈরি করে খায়। শীতকালের প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো এই সময় দিন এর পরিমাণ ছোট এবং রাতের পরিমাণ বড় হয় এবং বিভিন্ন রকমের পিঠা তৈরি করা হয়।

৩। শীতকালের কুয়াশা - যদিও প্রথম প্রথম শীতের সময় কুয়াশা তেমনভাবে দেখা যায় না কিন্তু শীতকালের মাঝামাঝি সময়ে অতিরিক্ত পরিমাণে কুয়াশা হয়ে থাকে। শীতকালে মাঝেমধ্যে এত পরিমান কুয়াশা থাকে যে দিনের সময় অনেক বেলা হয়ে যাওয়া পর্যন্ত কিছু দেখা যায় না।

আরো পড়ুনঃ শীতের পিঠা নিয়ে উক্তি ২০২৩ - শীতের পিঠা নিয়ে কবিতা

৪। শীতের ফুল - শীতকালে বিভিন্ন রকমের ফুল ভালো জন্মে থাকে। শীতকালের মাঝামাঝি সময়ে নতুন ফুল দেখা যায় সেগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো গাদা, অশোক, কচুরি, বাগান বিলাস, রজনীগন্ধা, চন্দ্রমল্লিকা, ডালিয়া ইত্যাদি।

৫। শীতকালে সবজি - শীতকালে বিভিন্ন রকম সবজি পাওয়া যায় যেগুলো অন্য সময় পাওয়া যায় না।শীতকালে সবজিগুলোর মধ্যে অন্যতম লাল শাক, পালং শাক, বেগুন, বরবটি, সিম, টমেটো, ফুলকপি, বাঁধাকপি ইত্যাদি।

৬। শীতকালের অনুষ্ঠান সমূহ - শীতকালে এমন কিছু অনুষ্ঠান রয়েছে যেগুলো অন্য সময় হয় না সাধারণত শীতকালকে উপলক্ষ করে অনুষ্ঠানগুলো হয়ে থাকে। শীতকালে যেসব অনুষ্ঠান হয় সেগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো ওয়াজ মাহফিল, হ্যালোইন, পিঠাপুলি উৎসব ইত্যাদি।

৭। শীতকাল কঠিন সময় - শীতকাল যতই আমাদের কাছে আনন্দ বয়ে আনুক না কেন কিছু মানুষের কাছে শীতকাল সবসময় কষ্টের হয়ে থাকে। বিশেষ করে যারা অনেক দরিদ্র পরিবারের বসবাস করে সাধারণত তাদের জন্য শীতকাল অনেক কষ্টকর হয়ে থাকে।

৮। শীতকালের খেজুরের রস - শীতকালের প্রধান বৈশিষ্ট্য গুলোর মধ্যে অন্যতম হলো শীতকালের খেজুরের রস। শীতকালের অন্যতম প্রধান আকর্ষণ হলো খেজুরের রস। শীতের সকালে মুড়ি দিয়ে খেজুরের রস খাওয়া অন্যরকম এক আনন্দ রয়েছে।

৯। শীতকালের প্রকৃতি - শীতকালে বিভিন্ন রকমের ফুল ফুটে থাকে এবং প্রকৃতি অপরূপ সুন্দর লাগে।শীতকালের সময়টা অনেক সুস্থ হয়ে থাকে। গাছ পালার পুরনো পাতা ঝরে নতুন পাতা গজায় শীতকালে।

১০। শীতের সকাল - শীতের সকাল অনেক কুয়াশাচ্ছন্ন ও শিশির ভেজা হয়। তাই অনেক বেলা পর্যন্ত পথঘাট নির্জন থাকে। শহরবাসীদের নিকট শীতকাল অনেক আরামদায়ক। তবে গ্রাম অঞ্চলে এবং শহরের বস্তি এলাকায় শীতের সকাল অনেক নির্মম রূপ ধারণ করে।

১১। শীতের সুবিধা - শীতকালে কৃষকের ঘরে ঘরে ওঠে আমন ধান। চারদিকে জেগে ওঠে নবান্নের উৎসব।খেজুরের রস, চিড়া, মুড়ি, পিঠা পায়ে ও খেজুরের গুড়ের মিষ্টি সুবাসে চারদিকে থাকে। এ সময় টাটকা মাছ তৈরি তরকারি পাওয়া যায়।

১২। শীতকালের অসুবিধা - বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ গ্রামে বসবাস করে। দরিদ্র যাদের নিত্যদিনের সঙ্গী। গরম কাপড় কেনার সামর্থ্য তাদের অনেকটাই থাকে না। আর এভাবেই শীত গ্রামীণ দরিদ্র জনগোষ্ঠী ও শহরের বস্তিবাসীর জন্য দুর্ভোগের কারণ হয়ে দাঁড়ায়।

১৩। শীতকালীন ফল টমেটো - টমেটো হল শীতকালীন সবজি গুলুর মধ্যে অন্যতম একটি। টমেটো সাধারণত বাংলাদেশে বারো মাস পাওয়া যায় তবে টমেটো বীজ বপন করা হয় সেপ্টেম্বর অক্টোবর মাসে এবং অক্টোবর-নভেম্বর মাসের টমেটো চারা রোপন করা হয়। শীতকালে সবথেকে ভালো যাদের টমেটো ফলন দিয়ে থাকে।

১৪। শীতকালীন সবজি পালং শাক - যদিও পালং শাককে শীতকালীন সবজি বলা হয় তবে বর্তমান সময়ে বাংলাদেশের বারো মাস এই শাক পাওয়া যায়। পালন শাকে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, আয়রন এবং ফলিক এসিড, যা মানব দেহের জন্য অতি গুরুত্বপূর্ণ।

১৫। শীতকালীন সবজি ফুলকপি - ফুলকপি একটি শীতকালীন সবজি। এটি সাধারণত শুধু শীতকালে পাওয়া যায়। ফুলকপিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ এবং ভিটামিন সি।

কোন কোন মাস নিয়ে শীতকাল

কোন কোন মাছ নিয়ে শীতকাল এ বিষয়ে আমরা অনেকে অজানা। আজকের এই আর্টিকেলে কোন কোন মাস নিয়ে শীতকাল এই বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করব। আমাদের অবশ্যই কোন কোন মাস নিয়ে শীতকাল এ বিষয়ে সম্পর্কে জেনে নিতে হবে। তাহলে চলুন কোন কোন মাস নিয়ে শীতকাল তা জেনে নেওয়া যাক।

শীতকাল হল বাংলার ষড়ঋতুর মধ্যে পঞ্চম তম ঋতু। পৌষ এবং মাঘ এই দুই মাস মিলে শীতকাল হয়ে থাকে। বাঙালিরা শীতের সময় খেজুরের রস এবং হেমন্তের নতুন চালের গুড়া দিয়ে বিভিন্ন ধরনের পিঠা তৈরি করে থাকে।

ডিসেম্বরের মাঝামাঝি থেকে ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি শীতকাল হলেও বাস্তবে বাংলাদেশ নভেম্বর থেকে হালকা শীত উন্নত হয় এবং ডিসেম্বর এবং জানুয়ারিতে অতিরিক্ত পরিমাণে শীত হয়ে থাকে। জানুয়ারি মাসের গড় তাপমাত্রা দেশের উত্তর-পশ্চিম অঞ্চলে এবং উত্তর-পূর্বাঞ্চরে ১১ ডিগ্রি সেলসিয়াস হয়ে থাকে।

শীত ঋতুর বৈশিষ্ট্য

অনেক সময় আমাদের পরীক্ষায় শীত ঋতুর বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে জানতে চাওয়া হয়। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা শীত ঋতুর বৈশিষ্ট্য নিয়ে আলোচনা করব। আপনি এখান থেকে ইতিমধ্যেই শীতকাল কখন শুরু হয়? এ বিষয়টি সম্পর্কে জেনেছেন এখন সেই দিদিদের বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে জেনে নিন। তাহলে চলুন শীত ঋতুর বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।

প্রিয় বন্ধুরা শীতকালের অন্যতম প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো এই সময় প্রচুর পরিমাণে শীত লাগে। ডিসেম্বরের মাঝামাঝি থেকে ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি শীতকাল হয়ে থাকে। কিন্তু বাংলাদেশের আবহাওয়া অনুযায়ী নভেম্বর থেকেই হালকা শীত অনুভূত হতে থাকে। বাংলাদেশ উত্তর-পশ্চিমা এবং উত্তর পূর্বাঞ্চলে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকে ১১ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

শীতকাল প্রধানত শুষ্ক এবং দিনে তুলনায় রাত দীর্ঘ হয়ে থাকে। বাঙালিরা শীতের সময় খেজুরের রস আর হেমন্তের নতুন চালের গুঁড়ো দিয়ে বিভিন্ন ধরনের পিঠা পায়েস তৈরি করে খায়। শীতকালের প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো এই সময় দিন এর পরিমাণ ছোট এবং রাতের পরিমাণ বড় হয় এবং বিভিন্ন রকমের পিঠা তৈরি করা হয়।

শীতকাল অনুচ্ছেদ

প্রিয় বন্ধুরা উপরের আলোচনা আমরা শীতকাল কখন শুরু হয় এ বিষয়ে সম্পর্কে জেনেছি। এখন আমরা শীতকাল অনুচ্ছেদ নিয়ে আলোচনা করব। আমাদের মধ্যে অনেকে আছে যারা শীতকাল অনুচ্ছেদ সম্পর্কে জানতে চায়। তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেলে আমরা এখন শীতকাল অনুচ্ছেদ নিয়ে আলোচনা করব।

বাংলাদেশ ষড়ঋতুর দেশ। এখানে ১২ মাসে ছয় ঋতু হয়ে থাকে সেগুলো হলো গ্রীষ্মকাল, বর্ষাকাল, শরৎকাল, হেমন্তকাল, শীতকাল এবং বসন্তকাল। আমরা জানি যে এই ছয়টি ঋতুর এক প্রতিটি নিজস্ব রূপ রয়েছে। ষড়ঋতুর মধ্যে শীতের আগমন ঘটে প্রকৃতিতে আনে নির্মল জড়তা আর সীমাহীন ঋত্মতা। এ সময় গাছের পাতা ঝরে পড়ে শ্রীহীন হয়ে যায়।

আরো পড়ুনঃ পিঠা-পুলির উৎসব - পিঠা-পুলির কবিতা

কনকনে ঠান্ডা থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য মানুষ মোটা ও গরম কাপড় পরিধান করে থাকে। শীতের তীব্রতা ও শিশির ভেজা কুয়াশা ঘেরা ভরে মানুষের কাজে মন বসে না। সোনালী রোদে চারদিক ভরে যায়। মাঝেমধ্যেই অনেক বেলা হয়ে যাওয়ার পরেও সূর্য দেখা যায় না। নরমাল করে কাপতে থাকে। শীতকালে খেজুর রস পিঠা, তেলের পিঠা, ভাপা পিঠা ইত্যাদি গ্রামীণ জীবনের প্রধান চিত্র।

শীতকাল কখন শুরু হয় - শীতকাল ২০২৩ঃ শেষ কথা

শীতকাল কখন শুরু হয়? শীতকাল ২০২৩, কোন কোন মাস নিয়ে শীতকাল? শীতকাল অনুচ্ছেদ, শীত ঋতুর বৈশিষ্ট্য, শীতকাল আর কতদিন থাকবে ২০২৩ নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। আশা করি প্রিয় বন্ধুরা আপনারা উক্ত বিষয়গুলো সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। এরকম আর্টিকেল আরো পড়তে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইট ফলো করুন। ১৬৮৩০

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আলোকবর্ষ আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুণ। প্রীতিটি কমেন্ট রিভিও করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪