OrdinaryITPostAd

ভাবুনতো যদি চাঁদে একটি গাছ জন্মায়, তার অনুভূতি কেমন হয়

ভাবুনতো পৃথিবীর গণ্ডি পেড়িয়ে জিব বৈচিত্রের সমারহ যদি চাঁদের মাটিতে থাকতো অর্থাৎ যদি চাঁদে একটি গাছ জন্মায়, তার অনুভূতি কেমন হয় আপনি কি ভেবে দেখেছেন? অনেকটা স্বপ্নের মতো তাই না। কিভাবে চাঁদের বুকে একাকীত্ব ও নিঃসঙ্গ জীবন অতিবাহিত করবে গাছটি ভাবতেই কেমন লাগছে।
পেজ সূচিপত্রঃ আমাদের জীবনের জন্য অপরিহার্য হচ্ছে অক্সিজেন। আর প্রাকৃতিকভাবে এই অক্সিজেন আমরা পেয়ে থাকি সাধারণত গাছ থেকে। পৃথিবীর কোন প্রাণী এই অক্সিজেন ছাড়া এক সেকেন্ডের জন্যও বাঁচতে পারে না। এটি মহান সৃষ্টিকর্তার অপার সৃষ্টি। প্রিয় পাঠক, আমরা আজকের আর্টিকেলটির বিশ্লেষণের মাধ্যমে চলুন জেনে নেই কিভাবে পৃথিবীর বুক চিড়ে চাঁদের মাটিতে একটি গাছ জন্মালে তার অনুভূতি কেমন হয় তার কিছুটা কল্পনাতিত হলেও আজকের আর্টিকেলটি প্রযুক্তি নিয়ে ভাবনার নতুন উৎস হিসেবে সহায়ক হতে পারে।

    গাছটির জন্মের সুচনার অনুভূতি এক বিস্ময়কর

    চাঁদের বুকে গাছটির জন্মের সূচনার অনুভূতি বলতে গেলে বিস্ময়কর এক পরিস্থিতির উদ্ভব হয়। গাছ তার পরাগায়ন কিভাবে শুরু করবে মনে হয় যেন পৃথিবীর সংযোগ স্থল তাকে তারিয়ে বেড়াচ্ছে। এমন ভয় তাকে অনেক সময় অঙ্কুরে ঝড়ে যাওয়ার চিন্তা তার পিছু ন্যায় আসলে মুহূর্তটি বর্ণনাতিত। চাঁদের মাটি কেমন হয় তা অনেকেরই অজানা। পৃথিবীর মাটি সাধারণত উর্বর হয়ে থাকে। গাছ পর্যাপ্ত পানি, বাতাস এবং রোদ পেয়ে থাকে। বর্ষাকালে প্রকৃতিতে বৃষ্টির টাপুর-টুপুর শব্দ, গাছের ডালে ডালে পাখির করতাল প্রকৃতিতে বিরাজ করে এল অনাবিল সুন্দর অনুভূতি। পাখির গানে গানে প্রকৃতি হাঁসতে থাকে। গাছ তার শিকড় ইচ্ছামত ছড়িয়ে থাকে। 
    কিন্তু চাঁদের মাটি পৃথিবীর মাটি উপেক্ষা সম্পূর্ণ ভিন্নতর। এখানকার মাটি হয় ধূসর, ধুলোময় ও রুক্ষ প্রকৃতির। এই মাটিতে কোনো আর্দ্রতা থাকে না। চাঁদের গাছটি ভূমিষ্ট হওয়া থাকেই নিঃসঙ্গ, নিস্তব্দায় জীবন পার করে। গ্রহ, নক্ষত্রের পানে চেয়ে কখনওবা পৃথিবীর প্রান্ত থেকে একটু মানুষের আচ্ছাদন। চাঁদের মাটিতে আলো থাকলেও তবে তা পরোপুরি প্রায়োগিগ দৃষ্টিতে সহজলভ্য নয়। চাঁদের নিজস্ব কোন অস্তিত্ব না থাকায় এটি সূর্যের উপরে নির্ভরশীল।

    তবে, চাঁদের মাটিতে গাছ তার জীবনের প্রথম সময়টুকুতে অর্থাৎ জীবনের প্রথমার্ধে একটু শূন্যতায় দিন কাটলেও এইভাবেই জীবনের সকল প্রাপ্তি গাছ তার নিজের মতো করে অনুভব করে থাকে। নিজেকে কিছু বিশেষ প্রক্রিয়ায় চিনতে থাকে। অনেক সময় গাছ ভাবতে শুরু করে যে, সে আসলে কোথা থেকে এসেছে, কিভাবে তার জন্ম ও সৃষ্টি এবং উৎপত্তি। কিভাবে তার অনুভূতির বিকাশ লাভ করেছে। এইভাবেই গাছ নিজেকে বেশ চিনতে শুরু করেছে। পৃথিবীর মাটি অপেক্ষা চাঁদের মাটির বর্ণনা করলে দেখা যায় এখানে গাছ তার শিকড় ছড়াতে সময় নিচ্ছে। চাঁদের আবহাওয়ায় নেই বায়ূ, নেই পাখির করতালি, আছে শুধু সূর্যের বিকরিত কণা যা একটা সময় গাছের গায়ে মধুর মতো ধ্বনিত হয়ে আঁচড়ে পড়ে। জন্মের পর থেকে একসময় অনুভুতির প্রয়াস ঘটে। বিকরিত আলো ও তাপ থেকে নিজের পরাগায়ন করে অর্থাৎ আলোর অপর নাম যদিও জীবন। 

    পৃথিবীর মানুষের গবেষণা আমাকে ঘিরে তা কিন্তু অজানা নয়

    আমি জানি পৃথিবীর মানুষের গবেষণা আমাকে ঘিরে। তা কিন্তু অনেকেরই অজানা নয়। হ্যাঁ মাঝে মাঝে পৃথিবীর মানুষ তার গবেষণালব্দ বিষয় নিয়ে আমার নিকটবর্তী হয়ে থাকে অর্থাৎ চাঁদের মাটিতে আসে। পৃথিবীর মানুষের আগমনে গাছটির দীর্ঘদিনের একাকিত্বের গ্লানি থেকে কিছুটা নিস্তার পেয়ে প্রশান্তির এক অনাবিল জাগরিত অনুভূতি। মনের অজান্তে বলে ফেলি ''কেমন আছো হে পৃথিবীর আগুন্তুক''।
    গাছ মাঝে মাঝে জাগরিত অনুভূতির একটু ভাবনা থেকে বলতে থাকে তারা কি মানুষ? তুমি কি আমাকে দেখতে পাও? আমি তোমার আবিষ্কার চাঁদে প্রথম জন্মানো গাছ। পৃথিবীর মানুষ ভাবতে শুরু করে আসলেই তুমি সেই গাছ? যা নভোচারীদের দীর্ঘদিনের প্রতীক্ষার ফল।
    একপর্যায়ে আমার উপর দিয়ে অনবরত ভূউপগ্রহ ঘুরতে শুরু করে। ঘুরতে ঘুরতে আমার কোষগুলো থেকে যন্ত্রের মাধ্যমে অক্ষর চিনতে শুরু করে। পৃথিবীর মানুষের দৃষ্টি শুধুমাত্র আমার দিকে গবেষণার মধ্যেই সীমাবদ্ধ। কিছু তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ শেষে পৃথিবীর দিকে চলে যেতে থাকে। একটা সময় আমাকে ঘিরে পৃথিবীর মানুষের গবেষণা সংক্রান্ত প্রয়োজন মিটিয়ে গেলে তারা যখন সব কিছুর বন্ধন ছিন্ন করে পৃথিবীর দিকে ছুটতে থাকে, তখন শুরু হয় একাকীত্ব, নিঃসঙ্গতা, নিস্তব্দতা। তখন নিজেকে প্রশ্ন করে বলে, হায়! সে যদি আমার আপন কেউ। 
    এর মধ্যেই শেষ নয়, চাঁদে জন্মানো গাছটি যখন তার অস্তিত্ব নিয়ে ভাবতে শুরু করে, শুরু হয় নতুন অধ্যায়ের সূচনা। পরবর্তী বিষয়বস্তুতে এই নিয়ে কিছু জানতে পারবে।

    গাছ নিজের অস্তিত্ব নিয়ে যখন ভাবতে শুরু করে

    গাছ যখন তার নিজের অস্তিত্ব নিয়ে ভাবতে শুরু করে, তখন ভাবনায় একটি প্রশ্ন দাগা দেয় কিভাবে চাঁদের মাটিতে তার সৃষ্টি হলো। চাঁদে জন্মানো গাছটি খুব কৌতূহলী হয়ে উঠে। যেখানে রাত দিনের বিষয়টি উপলব্দ হয় না। কোন সময় সূর্য নিয়মতান্ত্রিক উঠে আমার ডুবতেও দেখা যায়। সূর্যের তাপ আঁচড়ে পড়ে গাছের উপর। তখনই তাপ থেকে একটু শক্তি সঞ্চয় করে গাছটি।   
    চাঁদের গাছটি অবলীলায় বলতে থাকে, পৃথিবীর অন্যান্য গাছের ন্যায় আমার টিস্যুগুলোও তৎপর। আমার যেমন রয়েছে জল গ্রহণের আকাঙ্খা, আছে পুষ্টি গ্রহণেরও সক্ষমতা। জীবন ধারণের জন্য প্রতিটি ক্ষণকে আমাকে একটি জৈব প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে চলতে হয়। কিন্তু আমি ভাবি এইভাবেই কি আমার জীবনের অবসান হবে? পৃথিবীর মৃত্তিকার গাছের জীবনচক্রের মতো আমার জীবনে যদি একটু স্বস্তি পেতাম। 
    পৃথিবীর বিজ্ঞানীরা তাদের জল্পনা-কল্পনার অবসান সমাপ্তি করে একপর্যায়ে গবেষণার মাধ্যমে গাছটিকে পরীক্ষার নমুনা হিসেবে 'লুনার বটানিক প্রজেক্ট ০১' নামে আবিষ্কার করেছে। পৃথিবীর বাহিরেও যে গাছের একটি জীবন রয়েছে সেটি অনেকেরই অজানা। গাছ তাই মনস্থির করে পৃথিবী ছাড়াও চাঁদের মাটিতেও জীবনের স্বাদ অন্তর্নিহিত রয়েছে। চাঁদের মাটিতেও যে জীবনকে উপভোগ করা যায় এটি ভাবতেই ভালো লাগছে। 

    মানুষের প্রত্যাবর্তন ও সংযোগের প্রথম অভিজ্ঞতা

    মানুষের প্রত্যাবর্তন ও সংযোগের প্রথম অভিজ্ঞতা বলতে চাঁদে বিজ্ঞানীদের আগমন। গাছটির অনুভূতিতে চাঁদের বুকে একটি আশ্চর্য ধরণের আলো দেখা যাচ্ছে। সেই আলোই বলে দিচ্ছে আজকে নিশ্চয়ই পৃথিবী থেকে চাঁদের মাটিতে মানুষের আনাগোনা হয়েছে। অনেক বছর পর নতুন দিগন্তের সূচনা হয়েছে। দেখে তো সূর্যের আলোর মতো মনে হচ্ছে না। মনে হচ্ছে যেন কোন এক যান্ত্রিক আলো চাঁদের বুকে আঁচড়ে পড়েছে। প্রকম্পিত হয়েছে চাঁদের বিস্তর নিস্তব্দ মাটি। আবারও চাঁদের মাটিতে মানুষের পদস্কলিত হয়েছে। ধরেই নিলাম হয়তবা নতুন নতুন আবিস্কারের পিছনে ছুটছে দিগন্ত থেকে দিগন্তে। 

    গাছটির হতাশাপূর্ণ জীবনের আজ অবসান হয়েছে। চাঁদের বুকে মানুষের জীবনের আবির্ভাবের ফলে নতুন করে আজ বাঁচার ইচ্ছা জাগছে। একটা পর্যায়ে ভুলে যেতে শুরু করলাম হয়তোবা তারা আমাকে মনে রেখেছে। আগের কেউ না হয় নতুন আগন্তুক মনে হচ্ছে। 
    কে সেই নতুন আগুন্তুক। যে আজি আমার মনকে সিহরিত করেছে। আমার বিষণ্ণ মনকে সজীব করেছে। আমাকে করেছে তৃপ্ত। সেই নভোচারী আমার সন্নিকটে এসে দাঁড়ায়, আমি যেন অনুভব করি এক অবর্ণনীয় অনুভূতি। নিজের মধ্যে এক আত্মতৃপ্তি সৃষ্টি করে। 
    মনে হচ্ছে অনুভূতির ও স্পর্শের এক সেতু বন্ধন। দূর থেকে মনে হয় এ যেন বিদ্যুৎ ও স্নায়ুর সংমিশ্রণ।যার জন্য গাছটি বছরের পর বছর আলোর দিকে দৃষ্টি রেখেছে যদি কারো সাথে সাক্ষাৎ হয়ে যায়। পৃথিবীর মানুষ স্পেস স্যুটের ভিতর থেকে তাদের যন্ত্র দ্বারা সংকেতিক ভাষা ব্যবহার করে একে অন্যের সাথে কথা বলতে দেখা যায়। তবে, তাদের ভাষা বোঝার মতো ক্ষমতা গাছটির নেই। 

    চাঁদের দিনরাত্রি ও মাটির বৈশিষ্ট্যের সাথে গাছের জীবন

    ক) চাঁদের দিনরাত্রিঃ

    চাঁদের দিনরাত্রি কেমন হয় এমন প্রশ্ন কৌতুহল বসতঃ অনেকেই করে থাকেন। এটি আসলেই ভাবনার বিষয়। পৃথিবীর দিনরাত্রি ২৪ ঘণ্টায় পরিবর্তিত হলেও চাঁদের বুকে সম্পূর্ণ ভিন্নরূপ। চাঁদের বুকে পৃথিবীর দিনরাত্রির একদিন সমান প্রায় ২৯.৫ দিন। অর্থাৎ চাঁদের বুকে দিনরাত্রি ভাগ করলে দাঁড়ায় দিন অব্যাহত থাকে প্রায় ১৪ দিন এবং রাত্রি অব্যাহত থাকে প্রায় ১৪ দিন। অন্ধকারাচ্ছন্ন রাত্রি দীর্ঘায়িত হওয়ার কারণে এবং দীর্ঘসময় সূর্যের আলো না পাওয়ায় পৃথিবীর গাছের জীবনের জন্য তা মোটেই অনুকূল হতে পারে না যার কারণে গাছের বেঁচে থাকা দুস্কর।
    আর চাঁদের গাছটির জন্মের শুরু থেকেই দিনরাত্রির হিসাব কষতে শুরু করে। যখন রাত আসে তখন দিনের আলোয় সঞ্চিত তাপ সে সংরক্ষণ বা রিচারজ করে রাতের গহিন অন্তরালে নিজেকে নিমজ্জিত করে। একসময় কম্ভকর্ণ হয়ে ঘুমের মাঝে নিজেকে হারিয়ে ফেলে। আর চিন্তা করতে থাকে কখন যে রাত পার হয়ে দিন আসবে, কিছুটা তাপ সংগ্রহ করে নিজের চাওয়া-পাওয়া মিটাবে। ক্ষেত্রে বিশেষে সে অনেকটাই জেনেটিকালি পরিবর্তিত হতে থাকে। অনেকটাই সিচারজেবল ব্যাটারির মতো নিজের পাতাগুলির দ্বারা তাপ সংরক্ষণ করতে থাকে। 

    খ) চাঁদের মাটির বৈশিষ্ট্যঃ

    চাঁদের মাটি নিয়ে অনেকেই অনেকসময় ধারণা করে বসেন যে পৃথিবীর মৃত্তিকার মতো হয় কিনা। না আসলেই হয় না। চাঁদের মাটির রূপ ও প্রকৃতি ধূসর ও ধুলিকনায় পরিবেষ্টিত। মহাকাশ বিজ্ঞানীরা এটিকে নাম দিয়েছেন 'রেগোলিথ'। যা বলতে গেলে পাথর, ধুলা, কাচের কণা এবং বিভিন্ন খনিজ পদার্থের সংমিশ্রণ। নিম্নে চাঁদের মাটির বৈশিষ্ট্যগুলো জানার সুবিধার্থে তুলে ধরা হলঃ-
    • মাটির আবরণ শুষ্ক ও রুক্ষ প্রকৃতির হয়।
    • ধুলার পরিমান খুবই সূক্ষ্ম ও মিহি প্রকৃতির।
    • মাটির মধ্যে ধাতব উপাদান সমৃদ্ধ থাকে।
    • মাটিতে কাচের কণা রয়েছে।
    চাঁদের বুকে কিছু অঞ্চল রয়েছে যেমন- মারিয়া (কালচে অঞ্চল), যেখানে ব্যাসল্ট নামক আগ্নেয় পাথরের আধিক্য লক্ষ্য করা যায়। আবার উঁচু অঞ্চলগুলোয় অ্যানোর্থোসাইট নামীয় হালকা রঙের খনিজ বেশি পরিমাণে রয়েছে। 

    গাছের অনুভূতির বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষণ? 

    প্রতিটি জীবের যেমন একটা অনুভূতি রয়েছে, পাশাপাশি গাছেরও অনুভূতি থাকাটা অস্বাভাবিক কিছু নয়। উদাহরণস্বরূপ জার্মানের বিখ্যাত বনবিদ Peter Voleven তার প্রকাশিত একটি বই 'The Hidden Life of Trees'-এ উল্লেখ করেছেন, গাছ পরস্পর একজন আরেকজনের সহিত যোগাযোগ করে থাকে। নিজেদের মধ্যে ভাব বিনিময় তথা রাসায়নিক সংকেতও পাঠায়। গবেষণা থেকে জানা যায়, সাধারণত গাছ জৈবিক বৈদ্যুতিক সংকেত ব্যবহার করে থাকে। যখন সে রোদ পায় তখন তার ফটোসিন্থেসিস বাড়তে থাকে। আর গাছ যেক্ষেত্রে আগুনের সংস্পর্শ পায়, তখন থেকে পাতায় রাসায়নিক প্রতিরক্ষা তৈরি করে। মাটি শুকানো মাত্রই শিকড় মাটির ভিতরে সংকেত পাঠিয়ে জল ধরে রাখে।

    শেষ কথা

    চাঁদের গাছ নিয়ে আজকের আর্টিকেলটি থেকে চাঁদের গাছের জীবন ও কিছু অনুভতি নিয়ে ধারণা পাওয়া গেল। বিশেষ করে চাঁদ কখনও যদি বায়োডোমের মধ্যেও জন্মায় সেক্ষেত্রেও তার অনুভব করার জৈবিক ক্ষমতা কখনই কমবে না। কিন্তু, সেটি হতে পারে নিঃশব্দহীন, একাকীত্ব ও নিস্তব্দ জীবনের এক জগৎ। প্রিয় পাঠক, আমরা আজকের এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে চাঁদে একটি গাছ জন্মায়, তার অনুভূতি কেমন হয় সে হয়তোবা ভাবে, কিন্তু সে প্রতিক্রিয়াশীল। সে মনে মনে ভাবে ও বলে: এই আলো আমার জীবন। এই নিশঙ্গতা আমার নতুন জগৎ। আমিও বেঁচে থাকতে পারি। আজকের আর্টিকেলটির প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত আমাদের সাথে সময় দেয়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাই।

    এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

    পরবর্তী পোস্ট দেখুন
    এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
    মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

    আলোকবর্ষ আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুণ। প্রীতিটি কমেন্ট রিভিও করা হয়।

    comment url

    এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

    এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

    এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

    এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪